এতে উল্লেখ করা হয়, তৎকালীন পুলিশের বড় কর্তা শহিদুল ইসলাম রবির ছেলে মিথুন পারভেজকে বাড়ি থেকে ডেকে নিয়ে যায়। ওই মিথুনসহ ৭-৮ জনে তাকে পরিকল্পিতভাবে হত্যা করেন।
খুলনার দৌলতপুরের পারভেজ হাওলাদার ও সুপর্ণা সাহা হত্যা মামলায় আদালত সাতজনের ফাঁসির আদেশ দিয়েছেন। ২০০৯ সালের ৩ জানুয়ারি রাতে সন্ত্রাসী গুলি ও কুপিয়ে প্রথমে পারভেজ হাওলদার ও পরে সুপর্ণা সাহাকে হত্যা করে।
মঙ্গলবার (২৮ অক্টোবর) বিকেলে অতিরিক্ত মহানগর আদালত-১-এর বিচারক সুমি আহমেদ এ রায় ঘোষণা করেন।
দণ্ডপ্রাপ্তরা হলেন মিথুন, তুষার, জীবন, তুহিন, রাজ, ইবাদুল ও শোয়েব সুমন।
এদের মধ্যে তিনজন পলাতক। অভিযোগ প্রমাণিত না হওয়ায় কুটি ও শামীম নামে দুজন বেকসুর খালাস পেয়েছেন।
মামলার এজাহার সূত্রে জানা গেছে, দৌলতপুরের দেয়ানার বাসিন্দা নিজাম উদ্দিনের ছেলে পারভেজকে সবুজ সংঘ মাঠের কাছে সাহাপাড়ায় সন্ত্রাসীরা গুলি ও ধারালো অস্ত্র দিয়ে কুপিয়ে হত্যা করে। এ সময় সাহাপাড়ার সুপর্ণা সাহা, তার বাবা দিলিপ সাহা ও তার মা রেখা সাহা সেখানে এগিয়ে গেলে সন্ত্রাসীরা তাদের লক্ষ্যে করে গুলি চালালে সুপর্ণা গুলিবিদ্ধ হন।
আরও পড়ুন
এতে উল্লেখ করা হয়, তৎকালীন পুলিশের বড় কর্তা শহিদুল ইসলাম রবির ছেলে মিথুন পারভেজকে বাড়ি থেকে ডেকে নিয়ে যায়। ওই মিথুনসহ ৭-৮ জনে তাকে পরিকল্পিতভাবে হত্যা করেন।
মন্তব্য করুন