ভিডিও বুধবার, ১০ সেপ্টেম্বর ২০২৫

বগুড়া ফতেহ আলী মাজার মোড়ের স্টিল ডিভাইডার কাজে আসছে না, ব্রিজের রাস্তা দোকানদারদের দখলে 

বগুড়া ফতেহ আলী মাজার মোড়ের স্টিল ডিভাইডার কাজে আসছে না, ব্রিজের রাস্তা দোকানদারদের দখলে। ছবি : শফিকুল ইসলাম শফিক

স্টাফ রিপোর্টার : বগুড়া শহরের শাহ ফতেহ আলী মাজারের সামনে মোড়ের স্টিল ডিভাইডার দিয়ে রাস্তা ভাগ করে যানজট কমানোর চেষ্টা করা হলেও মূলত যানজট না কমে আরও বেড়েছে। অন্যদিকে ফতেহ আলী ব্রিজ টি সাধারণ মানুষের পায়ে হেঁটে চলাচলের জন্য খুলে দেওয়া হলেও ওই রাস্তা দখলে রেখেছে ফল ব্যবসায়ীরা।

বগুড়া শহরের অন্যতম গুরুত্বপূর্ন মোড় হচ্ছে ফতেহ আলী মাজার মোড়। এই মোড় প্রেরিয়ে পূর্ব বগুড়ার কয়েক লাখ লোক প্রতিদিন বগুড়া শহরে যাওয়া আসা করে। পূর্ব বগুড়ার মানুষের চলাচলের পথ ছাড়াও বগুড়া শহরের হাজার হাজার মানুষ প্রতিদিন ফতেহ আলী বাজার থেকে নিত্য প্রয়োজনীয় জিনিষ কেনাকাটা করেন।

বহু মানুষের মিলনস্থল ফতেহ আলী মাজার গেট হলেও যানজট এখানকার বড় সমস্যা। যানজট এড়াতে মোড়ে স্টিল ডিভাইডার দেওয়া হয়। স্টিল ডিভাইডার দিলেও তা কাজে আসছে না। স্টিল ডিভাইডারের উত্তরে প্রতিদিন বাজারের ময়লা ফেলা হচ্ছে। তা ছাড়াও উত্তর পাশে স্থায়ী রিকশা স্ট্যান্ড গড়ে উঠেছে। ফলে দক্ষিনের সরু অংশ দিয়ে রিকশাসহ বিভিন্ন যানবাহন চলাচল করছে। ফলে ওই স্থানে সব সময় যানজট লেগেই থাকছে।

 অন্যদিকে ধীর গতিতে এগিয়ে চলা শাহ ফতেহ আলী ব্রিজের কাজ নির্ধারিত সময়ে শেষ করতে পারেনি সড়ক বিভাগ। নির্ধারিত সময়ে কাজ শেষ না হলেও সাধারণ মানুষের সুবিধার্থে পায়ে চলার জন্য ব্রিজটি খুলে দেওয়া হয়েছে।

আরও পড়ুন

পায়ে হাটার জন্য খুলে দেওয়া হলেও সাইকেল মোটরসাইকেল এবং মালামাল নিয়ে কিছু ভ্যান ব্রিজের এপাড় ওপাড় হচ্ছে। তবে এখানে বড় সমস্যা হলো ব্রিজে প্রবেশের রাস্তা এখনো অবৈধভাবে দখলে রেখেছে ফল ব্যবসায়ীরা। লোকজন চলাচল করতে পারলে বড় প্রতিবন্ধকতা হলো ফলের অবৈধ দোকান। পথচারীরা অবিলম্বে রাস্তা দখল মুক্ত করার জন্য প্রশাসনের প্রতি আহবান জানিয়েছেন।

বগুড়ার অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (ট্রাফিক) মো. আতোয়ার রহমান জানান, যানজট নিরসনে ফুটপাত ও রাস্তা দখল মুক্ত করা হচ্ছে। ফতেহ আলী ব্রিজের সামরে রাস্তাও দখল মুক্ত করা হবে। রাস্তার মাঝে যে স্টিল ডিভাইডার রয়েছে তা যদি যানজট নিরসনে কাজ না করে তবে তুলে নেওয়া হবে।

মন্তব্য করুন

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়

‘প্রিয় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থীবৃন্দ, আমি বরাবরই আপনাদের ভালোবাসায় ঋণী- ছাত্রদল প্রার্থী হামীম

‘পরিকল্পিত প্রহসন প্রত্যাখ্যান করলাম’-আবিদুল ইসলাম খান

৫ কেন্দ্রের ফলাফলে বিপুল ভোটে এগিয়ে সাদিক কায়েম

সুফিয়া কামাল হলে সাদিক কায়েম ১২৭০, উমামা ৫৪৭

অমর একুশে হলে সাদিক কায়েম পেয়েছেন ৬৪৪ ভোট, আবিদ ১৪১

উৎসবমুখর পরিবেশে ডাকসুর ভোটগ্রহণ শেষে চলছে গণনা, ফল ঘোষণায় বিলম্ব