শারীরিক অবস্থার ওপর নির্ভর করছে খালেদা জিয়াকে লন্ডনে নেয়ার সিদ্ধান্ত

গত ১৩ দিন ধরে রাজধানীর এভারকেয়ার হাসপাতালে ভর্তি আছেন খালেদা জিয়া। পাকস্থলির জটিলতার কারণে গতকাল বিএনপি চেয়ারপারসনের এন্ডোস্কোপি করা হয়। শুরুতে কিছুটা রক্তক্ষরণ হলেও পরে তা নিয়ন্ত্রণে আসে। দেশি-বিদেশি চিকিৎসকদের সমন্বয়ে গঠিত মেডিকেল বোর্ড তার শারীরিক অবস্থা পর্যবেক্ষণ করছেন।এদিকে, শাশুড়ি খালেদা জিয়াকে নিতে দেশে এসেছেন তারেক রহমানের স্ত্রী ডা. জুবাইদা রহমান। শুক্রবার দুই দফায় খালেদা জিয়াকে দেখতে হাসপাতালে যান তিনি। কথা বলেন চিকিৎসকদের সঙ্গে।

বিএনপি চেয়ারপারসন ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়ার শারীরিক অবস্থার ওপর নির্ভর করছে তাকে লন্ডনে নেয়ার সিদ্ধান্ত। চিকিৎসায় গঠিত মেডিকেল বোর্ড সবুজ সংকেত দিলেই দেশে আসবে এয়ার অ্যাম্বুলেন্স।

প্রসঙ্গত, খালেদা জিয়াকে লন্ডনে নিতে কাতারের আমিরের পক্ষ থেকে একটি বিশেষ এয়ার অ্যাম্বুলেন্স পাঠানোর কথা ছিল ঢাকায়। তবে কারিগরি রক্ষণাবেক্ষণের কারণে সেটি পাঠানোর ক্ষেত্রে জটিলতা তৈরি হয়।তবে, বিকল্প হিসেবে কাতার সরকার জার্মানির একটি প্রতিষ্ঠানের এয়ার অ্যাম্বুলেন্স ঢাকায় পাঠাচ্ছে। এটি জর্জিয়ার তিবলিসি থেকে ঢাকায় আসবে বলে জানা গেছে।

খালেদা জিয়ার এন্ডোসকপি সম্পন্ন, থামানো গেছে অভ্যন্তরীণ রক্তক্ষরণ

মার্কিন ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞার ঝুঁকিতে আরও ৩০টির বেশি দেশ

সব রাজনৈতিক দল প্রস্তুত হওয়ার পর তফসিল চায় এনসিপি

এর আগে, গত জানুয়ারিতে চিকিৎসার জন্য যখন লন্ডনে গিয়েছিলেন খালেদা জিয়া, তখন কাতারের আমিরের পাঠানো এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে গিয়েছিলেন তিনি।