ভিডিও বৃহস্পতিবার, ২১ আগস্ট ২০২৫

জাতীয় দলের নারী ফুটবলার সাগরিকার বাড়িতে চুরি

জাতীয় দলের নারী ফুটবলার সাগরিকার বাড়িতে চুরি

রাণীশংকৈল (ঠাকুরগাঁও) প্রতিনিধি : জাতীয় দলের নারী ফুটবলার সাগরিকার বাড়িতে চুরির অভিযোগ উঠেছে। তার ঘরের তালা ভেঙে ২ লাখ ২৫ হাজার টাকা চুরি হয়েছে বলে জানা গেছে। গত বৃহস্পতিবার রাতে ঠাকুরগাঁওয়ের রাণীশংকৈল উপজেলার রাঙ্গাটুঙ্গি গ্রামে এ ঘটনা ঘটলেও জানাজানি হয় গতকাল বুধবার। জানা যায়, বাড়িতে এলে সরকারি অর্থায়নে নির্মিত ঘরে থাকেন সাগরিকা।

তার পাশে মাটির আরেকটি ঘর আছে তাদের। সাগরিকা বাড়িতে না থাকলে মাটির ঘরে থাকেন সাগরিকার বাবা-মা। ঘটনার দিন সাগরিকা ঢাকায় অবস্থান করছিলেন। এ কারণে পাকা ঘরে তালা দিয়ে মাটির ঘরে ছিলেন সাগরিকার বাবা-মা। ১৪ আগস্ট বৃহস্পতিবার রাতে পাকা ঘরের তালা ভেঙে চুরি হয় সাগরিকার জমানো ২ লাখ ২৫ হাজার টাকা।

সাগরিকার বাবা মো. লিটন বলেন, সাগরিকার জমানো ২ লাখ ২৫ হাজার টাকা বাড়ির পাশে এক প্রতিবেশী ধার নিয়েছিলেন। বেশ কয়েকদিন পরে ১৪ আগস্ট টাকা ফেরত দেন ওই প্রতিবেশী। টাকা ফেরত দেওয়ার রাতেই ঘরের তালা ভেঙে সেই টাকা চুরি হয়। যা রহস্যময় মনে হচ্ছে। থানায় অভিযোগ দিয়েছে। পুলিশ বাড়ির অবস্থা দেখে গেছেন।

তিনি আরও বলেন, থানায় কয়েকবার গিয়েও কোনো আন্তরিকতা পাইনি। এজন্য বিষয়টি কাউকে জানাইনি। আমার মেয়ের পরিশ্রমের টাকা এভাবে চুরি হবে ভাবতেও পারিনি। আমার বাড়ি থেকে শুধু টাকা নয় বরং পরিবারের উজ্জ্বল স্বপ্ন চুরি হয়েছে।

আরও পড়ুন

বিষয়টি নিয়ে জাতীয় দলের নারী ফুটবলার সাগরিকা বলেন, বাড়িতে ঘরের তালা ভেঙে ২ লাখ ২৫ হাজার টাকা চুরি হয়েছে। এটা আমার জন্য লজ্জার। এ কারণে মিডিয়াতে প্রকাশ করিনি। জেলা প্রশাসককে বিষয়টি অবগত করেছি এবং থানায় অভিযোগ দিয়েছি।

রাণীশংকৈল থানার অফিসার ইনর্চাজ (ওসি) আরশেদুল হক বলেন, ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছি। তদন্ত চলমান রয়েছে, প্রয়োজনীয় আইনি ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

মন্তব্য করুন

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়

অন্তর্বর্তী সরকার আঞ্চলিক বৈষম্য দূরীকরণে কাজ করছে :  উপদেষ্টা আসিফ

পায়ে হেঁটে রংপুর ঘুরে গেলেন সুনামগঞ্জের যুবক স্বপ্নরাজ

বগুড়ার সোনাতলায় শিক্ষা-বাণিজ্যিক এলাকার সড়কের বেহাল দশা

জাতীয় দলের নারী ফুটবলার সাগরিকার বাড়িতে চুরি

বগুড়া সোনাতলায় মুদি দোকান পুড়িয়ে দেয়ার অভিযোগ

বগুড়া বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রথম বরাদ্দ হিসেবে ৪ কোটি ৬৭ লাখ টাকা মিললো