বগুড়ায় বিভিন্ন কর্মসূচির মধ্যে দিয়ে বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত

স্টাফ রিপোর্টার : বগুড়ায় যথাযথ মর্যাদায় ঐতিহাসিক ৭ নভেম্বর জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত হয়েছে। দিনটি উপলক্ষে সকালে বগুড়া জেলা বিএনপির কার্যালয়ে জাতীয়, দলীয় ও সাংগঠনিক পতাকা উত্তোলন এবং শহিদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের প্রতিকৃতিতে ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা নিবেদন করা হয়। বেলা সাড়ে ১১টায় শহীদ খোকন পার্কে জেলা যুবদল, ছাত্রদল ও স্বেচ্ছাসেবকদলের আয়োজনে ৩দিনব্যাপি শহিদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের উপর স্থির চিত্র প্রদর্শনীর উদ্বোধন করা হয়।

বগুড়া জেলা বিএনপির সভাপতি রেজাউল করিম বাদশা এর উদ্বোধন করেন। এ সময় বগুড়া প্রেসক্লাবের সাধারণ সম্পাদক কালঅম আজাদ, জেলঅ যুবদলের সভাপতি জাহাঙ্গীর আলম, সাধারণ সম্পাদক আবু হাসান, জেলা ছাত্রদলের সভাপতি হাবিরুর রশিদ সন্ধান, সাধারণ সম্পাদক পলাশ প্রমুখ। বাদ জু‘মা  জেলা বিএনপির উদ্যোগে বায়তুর রহমান সেন্ট্রাল মসজিদে জিয়াউর রহমানের আত্মার মাগফেরাত কামনায় দোয়া ও মোনাজাত করা হয়।

দোয়া মাহফিলে বিএনপির চেয়ারপার্সন বেগম খালেদা জিয়ার উপদেষ্টা সাবেক মেয়র এড. একেএম মাহবুবর রহমান, সাবেক এমপি হেলালুজ্জামান তালুকদার লালু, জেরঅ বিএনপির সভাপতি রেজাউল কুরিম বাদশা, সাবেক সভাপতি ভিপি সাইফুল ইসলাম, জেলা বিএন৫িপর ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক মোশারফ হোসেন, বিএনপি নেতা জয়নাল আবেদীন চাঁন, আলী আজগর তালুকদার হেনা, ফজলুল বাবী তালুকদার বেলাল, এম আল ইসলাম স্বাধীন, শাহাদৎ হোসেন, সহিদ উন নবী সালাম, কেএম খায়রুল বাশার, শেখ তাহা উদ্দিন নাহিন, জাহিদুর রহমান হেলাল, জেরঅ যুবদলের সভাপতি  জাহাঙ্গীর আলম, আবু হাসান, সরকার মুকুল প্রমুখ।

বিকাল ৫ টায় জেলা বিএনপির আয়োজনে আলতাফুন্নেছা খেলার মাঠ থেকে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে বিশাল বর্ণাঢ্য র‌্যালি বের হয়ে শহরের প্রধান সড়ক প্রদিক্ষণ করে। র‌্যালির  আগে সংক্ষিপ্ত সমাবেশে সভাপতির বক্তব্য রাখেন জেলা বিএনপির সভাপতি রেজাউল করিম বাদশা।

বগুড়ায় বিভিন্ন কর্মসূচির মধ্যে দিয়ে বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত

‘মানচিত্র থেকে মুছে দেব’, হুমকি ভারতীয় সেনাপ্রধানের

কুয়াশা ও তাপমাত্রা নিয়ে যে বার্তা দিল আবহাওয়া অফিস

সমাবেশে বক্তব্য দেন বিএনপির চেয়ারপার্সনের উপদেষ্টা সাবেক মেয়র এড. একেএম মাহবুবর রহমান, সাবেক এমপি হেলালুজ্জামান তালুকদার লালু, বিএনপির জাতীয় নির্বাহী কমিটির সদস্য ভিপি সাইফুল ইসলাম, আলী আজগর তালুকদার হেনা, জয়নাল আবেদীন চান, জেলা বিএনপির ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক সাবেক এমপি মোশারফ হোসেন।

এতে সমাবেশে উপস্থিত ছিলেন জেলা বিএনপি নেতা ফজলুল বারী তালুকদার বেলাল, ডা. শাহ মো: শাজাহান আলী, এম আর ইসলাম স্বাধীন, মাফতুন আহমেদ খান রুবেল, শহীদ উন নবী সালাম, কেএম খায়রুল বাশার, জাহিদুল ইসলাম হেলাল, শেখ তাহাউদ্দিন নাহিন, মনিরুজ্জামান মনি, এড. নাজমুল হুদা পপন, শাহাদত হোসেন, রুস্তম আলী, সাবেক কাউন্সিলর তৌহিদুল ইসলাম বিটু, জেলা শ্রমিক দলের সভাপতি আব্দুল ওয়াদুদ, সাধারণ সম্পাদক আব্দুল হামিদ মিটুল, জেলা কৃষক দলের আহবায়ক সাইফুল ইসলাম রনি, সদস্য সচিব এনামুল হক সুমন, জেলা মহিলা দলের সভাপতি আনজুমান আরা শাহজাদী, সাধারণ সম্পাদক নাজমা আক্তার, জেলা মৎস্যজীবি দলের আহবায়ক ময়নুল হক বকুল, জেলা যুবদলের সাবেক আহবায়ক খাদেমুল ইসলাম খাদেম, জেলা যুবদলের সভাপতি জাহাঙ্গীর আলম, সাধারণ সম্পাদক আবু হাসান, শহর যুবদলের সভাপতি আহসান হাবিব মমি, সাধারণ সম্পাদক আদিল শাহারিয়া গোর্কী, জেলা স্বেচ্ছাসেবক দলের সভাপতি সরকার মুকুল, সাধারণ সম্পাদক রাকিবুল ইসলাম শুভ, জেলা ছাত্রদলের সভাপতি হাবিবুর রশিদ সন্ধান, সাধারণ সম্পাদক এম এর হাসান পলাশ প্রমুখ।

সমাবেশে বক্তারা বলেন, ৭নভেম্বর জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবসকে জাতীয় দিবস ও সরকারি ছুটি ঘোষনার দাবি জানান। সমাবেশে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবসের বিভিন্ন তাৎপর্য বিষয়ে তুলে ধরেন।