রাজনৈতিক নানা আলোচনা-সমালোচনার মধ্যে জুলাই সনদে গণভোটের বিষয়টি উঠে এসেছে। গণভোট কখন হবে, তা নিয়ে রাজনৈতিক ময়দানে চলছে বিভিন্ন তর্ক-বিতর্ক। রাজনৈতিক দলগুলোর নানামুখী চাপের মধ্যে এবার গণভোট নিয়ে ভাবতে শুরু করেছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। এজন্য সরকারের বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও বিভাগকে প্রস্তুত রাখতে বলেছে সংস্থাটি।
বৃহস্পতিবার (৩০ অক্টোবর) বিকেলে ভোটের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট সরকারি দপ্তর প্রধানদের সঙ্গে বৈঠকে এমন নির্দেশনা দেন প্রধান নির্বাচন কমিশনারসহ অন্য নির্বাচন কমিশনাররা।
বৈঠক সূত্র জানিয়েছে, সম্প্রতি অনুষ্ঠিত আইন শৃঙ্খলা বৈঠকে গণভোট নিয়ে তেমন কোনো আলোচনা না হলেও আন্তঃমন্ত্রণালয় বৈঠকে সে বিষয়টি ওঠে আসে। এক্ষেত্রে নির্বাচন কমিশনাররা বলেন, গণভোট কখন হবে, সংসদ নির্বাচনের সঙ্গে হবে, নাকি পৃথকভাবে হবে, তা নির্ধারণ করবে সরকার৷ তবে গণভোট করতে হলে সে প্রস্তুতি রাখতে হবে।
সংসদ নির্বাচনের ভোটকেন্দ্রে ইতোমধ্যে নির্ধারণ করেছে ইসি। গণভোট একসঙ্গে হলে ভোটকেন্দ্র বাড়াতে হবে। এক্ষেত্রে শিক্ষা মন্ত্রণালয়কে প্রস্তুত থাকার জন্য বলা হয়েছে। 
এছাড়া দু'টো ভোটে বাড়বে ব্যয়ও। এজন্য অর্থ মন্ত্রণালয়কেও সেভাবে প্রস্তুতি রাখার জন্য বলা হয়েছে।
 আরও পড়ুন 
 
                         
                
                        
                
                        
                
           
    
            
            
            
প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) এএমএম নাসির উদ্দিনের সভাপতিত্বে ওই বৈঠকে অন্য নির্বাচন কমিশনার, ইসি সচিব ও সরকারের ৩১ মন্ত্রণালয়, বিভাগের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
বৈঠকের পর ইসি সচিব আখতার আহমেদ সাংবাদিকদের বলেন, গণভোট নিয়ে সিদ্ধান্ত সরকারের৷