ভিডিও সোমবার, ২৫ আগস্ট ২০২৫

উত্তরাঞ্চলে তরুণদের ছড়াছড়ি

প্রতি আসনে বিএনপির ৫ সম্ভাব্য প্রার্থী

উত্তরাঞ্চলে তরুণদের ছড়াছড়ি

ইসহাক আসিফ : আগামী ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে-এমনটি ধরে নিয়ে দেশের বৃহৎ রাজনৈতিক দল বিএনপির সম্ভাব্য প্রার্থীরা প্রচারণায় মাঠে নেমেছেন।

৩০০ সংসদীয় আসনেই দলটির একাধিক প্রার্থী রয়েছেন। এক জরিপে দেখা গেছে, ৩০০ নির্বাচনী আসনে গড়ে ৫ জন করে বিএনপির সম্ভাব্য প্রার্থী। তারা সবাই নির্বাচন করতে চান। নির্বাচনী প্রচার প্রচারণার পাশাপাশি কেন্দ্রীয় নেতাদের কাছে ধরনা দিচ্ছেন দলীয় মনোনয়ন পেতে। তবে নির্বাচনের রোডম্যাপ ঘোষণা হলে এই (সম্ভাব্য প্রার্থী) সংখ্যা আরও বাড়বে বলে দলটির তৃণমূল নেতাদের কথা বলে জানা গেছে।

আগামী বছরের ফেব্রুয়ারিতে জাতীয় নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। এই ঘোষণা দিয়েছেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস। গত ৫ আগস্ট জাতির উদ্দেশ্যে এক ভাষণে তিনি ঘোষণা দেন। এমন ঘোষণা হওয়ায় বিএনপি নেতাকর্মীর মাঝে উৎফুল্ল দেখা যাচ্ছে। সম্ভাব্য প্রার্থীরাও এলাকামুখী হয়েছেন। রাষ্ট্র মেরামতে বিএনপির ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ করে ধানের শীষে ভোট চাচ্ছেন তারা। এছাড়া সভা-সেমিনার, উঠান বৈঠক এবং গণসংযোগ করে নিজের অবস্থানের কথাও তুলে ধরছেন। আবার তাদের অনেকেই অসহায় মানুষের পাশে দাঁড়াতে দেখা যাচ্ছে। তারা নিজ নিজ আসনে সামাজিক, মানবিক এবং দুর্ভোগ লাঘবে নানা কর্মকান্ডের মাধ্যমে বিএনপির সুনাম তুলে ধরছেন। তবে, এসব মানবিক কর্মকান্ডে দলটির তরুণ নেতারা (সম্ভাব্য প্রার্থী) এগিয়ে আছেন বলে জানা গেছে।

দলীয় সূত্রে জানা গেছে, অন্তত ১০০ আসনে তরুণ ও নতুন নেতাদের মনোনয়ন নিয়ে দলটির ভেতর এবং বাইরে আলোচনা রয়েছে। নিজ-নিজ সংসদীয় আসনে তরুণদের অনেকেই এরমধ্যে সক্রিয়ও হয়েছেন। তথ্যমতে, অধিকাংশ আসনেই বিএনপির তরুণ (সম্ভাব্য) প্রার্থী রয়েছেন। আর এসব তরুণ প্রার্থীরা এলাকায় মানুষের নজরও কাড়ছেন। বিভিন্ন সংসদীয় এলাকা এবং বিএনপির সূত্রগুলো থেকে জানা গেছে, প্রার্থী বাছাই, নির্বাচনী ইশতেহার ও নির্বাচনী জোট এই বিষয়গুলো বিবেচনায় রেখেই দলটি নির্বাচনের প্রস্তুতি শুরু করেছে।

প্রার্থী মনোনয়ন ক্ষেত্রে প্রাধান্য পাবে ত্যাগী, সৎ ও জনগণের কাছে গ্রহণযোগ্যতারা। তবে, প্রার্থী বাছাইয়ে এলাকায় জনপ্রিয়তা ও জনমত জরিপের ফলাফলকে এবার গুরুত্ব দেওয়া হচ্ছে। এছাড়া থাকছে নবীন-প্রবীণের সমন্বয়ও। এদিকে, দেশের উত্তরাঞ্চল রংপুর ও রাজশাহী বিভাগের ১৬ জেলায় নির্বাচনী হাওয়া লেগেছে। এরমধ্যে বিএনপির সম্ভাব্য প্রার্থীরা প্রচারণায় ব্যস্ত হয়ে গেছেন। তারা ভোটার ও সাধারণ মানুষের কাছে গিয়ে ধানের শীষে ভোট চাচ্ছেন। এছাড়া সভা-সেমিনার ও গণসংযোগ করে উন্নয়নমূলক নানা প্রতিশ্রুতিও তারা দিচ্ছেন। সেইসাথে উন্নয়নমূলক বিএনপির নানা কর্মকান্ড তুলে ধরছেন। জানা গেছে, রংপুর বিভাগে ৩২টি আসন। আর রাজশাহী বিভাগে ৩৮টি আসন রয়েছে। এসব আসনে একাধিক তরুণ নেতা রয়েছেন। যারা সম্ভাব্য প্রার্থী হিসেবে নীরবে গণসংযোগ চালাচ্ছেন। আর তাদের অনেকেই দলটির গুডবুকে আছেন বলে জানা গেছে।

রংপুর ও রাজশাহী বিভাগে বিএনপির প্রায় ৪০০ সম্ভাব্য (গড়ে) প্রার্থী রয়েছে বলে জানা গেছে। তবে, এই দুই বিভাগের সংসদীয় আসনে দলটির মনোনয়ন প্রত্যাশী তরুণদের (যুবক) নিয়ে আজকের পর্ব।

রাজশাহী বিভাগ : জয়পুরহাট-২ আসনে বিএনপির কেন্দ্রীয় সহ-সাংগঠনিক সম্পাদক (রাজশাহী বিভাগ) এ এইচ এম ওবায়দুর রহমান চন্দন, নাটোর-১ আসনে বিএনপির কেন্দ্রীয় সহ-দপ্তর সম্পাদক অ্যাডভোকেট তাইফুল ইসলাম টিপু, বগুড়া-৫ আসনে ছাত্রদল কেন্দ্রীয় সাবেক সভাপতি ও বিএনপির কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটির সদস্য ফজলুর রহমান খোকন, বগুড়া জেলা ও শেরপুর উপজেলা বিএনপির সদস্য শিল্পপতি আসিফ সিরাজ রব্বানী, রাজশাহী-১ আসনে অ্যাডভোকেট সুলতানুল ইসলাম তারেক। রাজশাহী- ৩ আসনে জেলা বিএনপির আহ্বায়ক কমিটির সদস্য রায়হানুল আলম রায়হান। রাজশাহী-৪ আসনে বাগমারা উপজেলা বিএনপির সদস্য সচিব অধ্যাপক কামাল হোসেন, জেলা যুবদলের সদস্য সচিব রেজাউল করিম টুটুল। রাজশাহী- ৫ আসনে যুবদলের সাবেক কেন্দ্রীয় নেতা গোলাম মোস্তফা, বিএনপির নির্বাহী কমিটির সদস্য আবু বকর সিদ্দিক, মো. ইসফা খায়রুল হক শিমুল ও যুবদলের সাবেক কেন্দ্রীয় নেতা গোলাম মোস্তফা। রাজশাহী-৬ আসনে জেলা বিএনপির যুগ্ম-সম্পাদক আনোয়ার হোসেন উজ্জ্বল। বগুড়া- ১ আসনে সাবেক ছাত্রদল নেতা অ্যাডভোকেট রবিউল হোসেন রবি। সিরাজগঞ্জ-২ আসনে স্বেচ্ছাসেবক দলের কেন্দ্রীয় সাংগঠনিক সম্পাদক নাজমুল হাসান। সিরাজগঞ্জ-৬ আসনে বিএনপি নেতা ডা. এম এ মুহিত, স্বেচ্ছাসেবক দলের সাবেক সিনিয়র সহ-সভাপতি গোলাম সারওয়ার। সিরাজগঞ্জ-৩ আসনে জেলা বিএনপির সহ- সভাপতি মো. রকিবুল করিম খান পাপ্পু ও সিরাজগঞ্জ জেলা বিএনপির সদস্য রাহিদ মান্নান লেলিন। জয়পুরহাট-২ আসনে অ্যাগ্রিকালচারিস্ট অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ (অ্যাব) নেতা প্রকৌশলী আমিনুর ইসলাম।

রংপুর বিভাগ : ঠাকুরগাঁও-২ আসনে জেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক মির্জা ফয়সাল আমিন (ফখরুল ইসলাম আলমগীরের ভাই)। ঠাকুরগাঁও-৩ আসনে রানীশংকৈল উপজেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক আব্দুল ওয়াদুদ নূর আলিফ। দিনাজপুর-১ আসনে বীরগঞ্জ উপজেলা বিএনপির সভাপতি মনজুরুল ইসলাম মঞ্জ। দিনাজপুর-২ আসনে বিরল উপজেলার সাবেক চেয়ারম্যান মামুনুর রশিদ কালু ও জেলা বিএনপির সদস্য অ্যাডভোকেট আবদুল আজিজ। দিনাজপুর-৫ আসনে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান-এর ব্যক্তিগত আইনজীবী ব্যারিস্টার কামরুজ্জামান। পঞ্চগড়-১ আসনে নওশাদ জমির। পঞ্চগড়-২ আসনে ফরহাদ হোসেন আজাদ। নীলফামারী-৪ আসনে বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা বিশিষ্ট সংগীত শিল্পী বেবী নাজনীন। কুড়িগ্রাম-১ আসনে কুরিগ্রাম জেলা বিএনপির (আহ্বায়ক) সদস্য বিশিষ্ট কার্ডিওলজিস্ট সহযোগী অধ্যাপক ডা. মো. ইউনুছ আলী। কুড়িগ্রাম- ৪ আসনে বিএনপির কেন্দ্রীয় নেতা মমতাজ বেগম লিপি। গাইবান্ধা-১ আসনে জেলা বিএনপির সহসভাপতি অধ্যাপক ডা. জিয়াউল ইসলাম। গাইবান্ধা-২ আসনে সাধারণ সম্পাদক মাহমুদুন নবী টিটুল। পঞ্চগড়-১ আসনে ব্যারিস্টার নওশাদ জমির। রংপুর-১ আসনে জেলা ছাত্রদলের আহ্বায়ক শরীফ নেওয়াজ জোহা। রংপুর-২ আসনে রংপুর মহানগরের সদস্য সচিব মাহফুজ উন নবী ডন ও বদরগঞ্জ উপজেলা বিএনপির যুগ্ম-আহ্বায়ক অ্যাডভোকেট গোলাম রসুল বকুল। রংপুর-৩ জেলা বিএনপির সদস্য সচিব আনিসুর রহমান লাকু। রংপুর-৫ আসনে মিঠাপুকুর উপজেলা বিএনপির সদস্যসচিব নিক্সন পাইকার। গাইবান্ধা- ৫ আসনে যুবদলের কেন্দ্রীয় আইনবিষয়ক সম্পাদক অ্যাডভোকট জিল্লুর রহমান। গাইবান্ধা-৩ আসনে উপদেষ্টা রফিকুল ইসলাম রফিক। গাইবান্ধা-৪ আসনে গোবিন্দগঞ্জ থানা বিএনপির আহ্বায়ক ফারুক আহমেদ।

বগুড়ার তরুণ বিএনপি নেতা আসিফ সিরাজ রব্বানী জানান, বগুড়া-৫ (শেরপুর-ধুনট) আসন তার শেকড় ও চেতনার উৎস। এই আসন ঘিরে তার লক্ষ্য-অঙ্গীকার এবং বেশ প্রতিশ্রুতিও রয়েছে। তিনি বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান ঘোষিত ৩১ দফার রাষ্ট্র সংস্কার লিফলেট বিতরণ করে ধানের শীষে ভোট চাচ্ছেন। এই আসনে (বগুড়া-৫) ছাত্রদলের কেন্দ্রীয় সাবেক সভাপতি ফজলুর রহমান খোকনও গণসংযোগ করে বিএনপির ৩১ দফার (তারেক রহমান ঘোষিত) রাষ্ট্র সংস্কার লিফলেট বিতরণের মাধ্যমে ধানের শীষে ভোট চাচ্ছেন।

আরও পড়ুন

আসিফ সিরাজ রব্বানী বলেন, আমি চাই এই (শেরপুর-ধুনট) জনপদকে এমন এক মডেল অঞ্চলে গড়ে তুলতে। যেখানে প্রতিটি মানুষ নাগরিক মর্যাদা, নিরাপত্তা ও উন্নত জীবনের নিশ্চয়তা পাবে। বিএনপির তরুণ নেতা ফজলুর রহমান খোকন বলেন, ধানের শীষের একজন সম্ভাব্য প্রার্থী হিসেবে আমি মানুষের কাছে যাচ্ছি। মানুষকে বোঝানোর চেষ্টা করছি যে বিএনপি আগামীতে সরকার গঠন করলে দেশ ও মানুষের জন্য কী কী কাজ করতে চায়। পাশাপাশি বগুড়া-৫ আসনের (শেরপুর-ধুনট) মানুষ বিএনপির কাছে কী প্রত্যাশা করেনএটা জানারও চেষ্টা করছি।

এরমেধ্যে কুড়িগ্রাম-১ আসনের (ভুরাঙ্গামারী-নাগেশ্বরী) উন্নয়নে অঙ্গীকার তুলে ধরেছেন বিএনপির তরুণ নেতা (সম্ভাব্য প্রার্থী) ডা. মো. ইউনুছ আলী। নিজ সংসদীয় আসনে তিনি বিএনপির ৩১ দফার রাষ্ট্র সংস্কার লিফলেট বিতরণ করে গণসংযোগ চালাচ্ছেন। দিচ্ছেন নানা প্রতিশ্রুতিও।

ডা. ইউনুছ বলেন, আমি রাজনীতি করছি ক্ষমতার জন্য নয়। মানুষের সেবা করার জন্য। কুড়িগ্রাম-১ হবে নদীভাঙনমুক্ত, শিক্ষায়- স্বাস্থ্যে উন্নত, কৃষক-শ্রমিকের ন্যায্য অধিকার প্রতিষ্ঠিত, মাদকমুক্ত ও উন্নয়নমুখী একটি অঞ্চল।

জানতে চাইলে বিএনপির কেন্দ্রীয় সহ-সাংগঠনিক সম্পাদক এইচ এম ওবায়দুর রহমান চন্দন করতোয়াকে বলেন, বিএনপি জনগণের দল। আর আমাদের মূল লক্ষ্যই হলো জনগণের আস্থা এবং ভালোবাসা অর্জন করা। বিএনপি একটি স্বচ্ছ ও নিরপেক্ষ নির্বাচনে বিশ্বাস করে। তিনি মনে করেন, আগামী দিনের বিএনপি সুষ্ঠু-নিরপেক্ষ নির্বাচনে জনগণের কাছে যারা স্বচ্ছ ইমেজ আছেন। এবং দলের ত্যাগী, পরীক্ষিত এবং নির্যাতিত, সৎ ও দুর্নীতিমুক্ত নেতা এরকম প্রার্থীকে দল জনগণের মধ্যে পাঠাবেন। যাদের সাথে জনগণের সম্পর্ক নীবিড়।

এক প্রশ্নের জবাবে ওবায়দুর রহমান বলেন, বিগত দিনে আন্দোলন সংগ্রামে রাজশাহী বিভাগে অনেক তরুণ নেতৃত্ব সামনের কাতারে থেকে জনগণের অধিকার আদায়ে বেগবান করেছে। জনগণের বিভিন্ন মৌলিক অধিকার ও স্থানীয় অধিকার সমস্য নিয়ে কাজ করেছে। তারা জনগণের মাঝে স্থান করে নিয়েছে। তাই আমরা স্বাভাবিকভাবে বলতে পারি আগামীদিনে রাজশাহী বিভাগে অনেক জনপ্রিয় তরুণ নেতৃত্ব দল ভোটের মাঠে নামাবেন। মানুষের ভালোসাবা ও আস্থা অর্জনের জন্য।

বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ড. আবদুল মঈন খান বলেছেন, প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস আগামী ফেব্রুয়ারিতে জাতীয় নির্বাচনের তারিখ ঘোষণা দিয়েছেন-এটা বিএনপির বিজয় অর্জন। তিনি বলেন, সরকার নির্বাচন নিয়ে তাদের কাজ করছে। আমাদের নেতাকর্মীরাও যার যার এলাকায় গিয়ে ধানের শীষের বার্তা পৌঁছে দিচ্ছেন। তিনি জানান, একটি অবাধ, সুষ্ঠু ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচন তাদের প্রত্যাশা।

এ প্রসঙ্গে দলটির আরেক স্থায়ী কমিটির সদস্য গয়েশ্বর চন্দ্র রায় করতোয়াকে বলেন, নির্বাচনের মাধ্যমে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা হয়। আমরা জনগণের ভোটের অধিকার ও গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় কাজ করছি। প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস নির্বাচন অনুষ্ঠানের তারিখ সমানে রেখে আমাদের নেতাকর্মীরা মাঠ গুছিয়ে নিচ্ছেন। জনগণের মাঝে ধানের শীষের বার্তা পৌঁছে দিচ্ছেন। তিনি মনোনয়ন প্রসঙ্গে বলেন, নির্বাচনী আসনে কে বেশি জনপ্রিয়। দল এটি দেখবে। তরুণদের নিয়ে তিনি বলেন, বিজয় তুলে আনতে পারলে তরুণদের বিষয়টিও দল দেখবে।

মন্তব্য করুন

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়

বেড়েছে জনসংখ্যা, প্রভাব পড়ছে কৃষি জমির ওপর

ঠাকুরগাঁওয়ে সাত মাসে ২২০ জনের অস্বাভাবিক মৃত্যু

বগুড়ার শেরপুরে আবারো কৃষকের গরু চুরি

দরিদ্র শিক্ষার্থীদের সরকারি বরাদ্দের অর্থ প্রধান শিক্ষকের পকেটে

ভোটাররা চাঁদাবাজি টেন্ডারবাজি ও সন্ত্রাসীদের পছন্দ করে না- গোলাম রব্বানী

ঠাকুরগাঁওয়ের পীরগঞ্জে কিশোরী গৃহবধূর রহস্যজনক মৃত্যু, স্বামী আটক