সৈয়দ জহুরুলকে শিশু আদালত-২ এর পিপিসহ
বগুড়ায় আরও ২৬ আইন কর্মকর্তা নিয়োগ

কোর্ট রিপোর্টার : বগুড়া জেলায় শিশু অপরাধের মামলাসহ সিভিল ও ক্রিমিনাল মামলার বাদি সরকার পক্ষে এবং রাষ্ট্রপক্ষে পরিচালনার জন্য বগুড়ার শিশু আদালত-২ এর পাবলিক প্রসিকিউটর (পিপি) হিসেবে বার’র সদস্য সৈয়দ জহুরুল আলমসহ আরও ২৬ সরকারি আইন কর্মকর্তা নিয়োগ করা হয়েছে। এর আগে শিশু আদালতের পাবলিক প্রসিকিউটর (পিপি) নিয়োগ প্রাপ্ত সুফিয়া বেগম কোহিনুরকে শিশু আদালত-১ এর পিপি হিসেবে দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে।
এর মধ্যে অতিরিক্ত সরকারি কৌশুলী (অতিরিক্ত জিপি) হিসেবে নিয়োগ পাওয়া দুইজন আইনজীবী হলেন-আলমগীর হোসেন আলম ও আতিকুল মাহবুব সালাম। অতিরিক্ত পাবলিক প্রসিকিউটর (অতিরিক্ত পিপি) হিসেবে নিয়োগ প্রাপ্ত দুইজন হলেন-এনামুল বারী খন্দকার (মঞ্জু) ও রফিকুল ইসলাম (১)। সহকারী কৌশুলী (এজিপি) হিসেবে নিয়োগ প্রাপ্ত দুইজন হলেন-আসতান রহমান খান ও শারথী শবনম মিথুন।
সহকারী পাবলিক প্রসিকিউটর (এপিপি) হিসেবে নিয়োগ প্রাপ্ত ১৯ জন হলেন-আতাউর রহমান মন্ডল, সোলায়মান আলী, ফয়জুর রহমান চৌধুরী, সাকিউল হাসান রুবেল, আব্দুল মতিন মন্ডল, শফিকুল ইসলাম (শফিক), এবিএম সাইফুল ইসলাম শিমুল, এসএম নুরুজ্জামান মেহবুব, হেলাল উদ্দিন প্রামানিক, জামাল উদ্দিন, নজরুল ইসলাম কামাল, হযরত বেলাল এসডু, আব্দুল খালেক আকন্দ, আতাউর রহমান (২), এস আব্দল্লা-হিল-বাকী (লিপন), মাহবুবা খাতুন সুখী, খন্দকার মমিনুল ইসলাম মুন, মঞ্জুর হাসান মন্ডল, ও শাহাদৎ হোসেন শহল।
আরও পড়ুনআইন, বিচার সংসদবিষয়ক মন্ত্রণালয় আইন ও বিচার বিভাগ সলিসিটর অনুবিভাগ (জিপি-পিপি শাখা) উপ-সলিসিটর (জিপি-পিপি) সানা মো. মাহ্রুফ হোসাইন গত ২৯ জুন সইকৃত এক পত্রে ২৬ জনকে নিয়োগ দেওয়া হয়। এর আগে গত বছরের ২০ অক্টোবর এক পত্রে শফিকুল ইসলাম টুকুকে জিপি এবং আব্দুল বাছেদকে পিপি হিসেবে নিয়োগ প্রদান এবং ১০৭ জন সরকারি আইন কর্মকর্তা নিয়োগ প্রদান করা হয়।
মন্তব্য করুন