ধ্রুব’ থেকে আজ প্রকাশ পাচ্ছে জয়ের ‘ফিরবে না’
_original_1746184309.jpg)
অভি মঈনুদ্দীন ঃ অবশেষে আজ প্রকাশ পেতে যাচ্ছে এই প্রজন্মের বিস্ময়কর কন্ঠের শিল্পী জোবায়েদ জাহাঙ্গীর জয়ের একচর মৌলিক গান ‘ফিরবে না’।
গানটি জয়েরই লেখা ও সুর করা গান। ধ্রুব মিউজিক স্টেশন’র ‘আমার গান’ নামক প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহন করে দশ হাজার জনের মধ্যে প্রথমে ১০০ জনের মধ্যে এবং পরবর্তীতে সেরা ত্রিশে স্থান করে নেন জয়। সেই ধারাবাহিকতায় আজ প্রকাশ পেতে যাচ্ছে জয়ের কন্ঠে ‘ফিরবে না’ গানটি।
জয় বলেন,‘ আমি সুফি ঘরানার গান গাইতে বেশি স্বাচ্ছন্দ্যবোধ করি। তবে এর পাশাপাশি আমি বাংলাদেশ ভারতের প্রতিথযশা শিল্পীদের গান গাইতেও ভীষণ স্বাচ্ছন্দ্যবোধ করি। আমার পরম সৌভাগ্য যে ধ্রুব গুহ দাদা আমাকে ভীষণ স্নেহ করেন। তার প্রতিষ্ঠান থেকেই আমার প্রথম গান ফিরবো না প্রকাশ পেতে যাচ্ছে। আমি মনেপ্রাণে গান ভালোবাসি। একজন সত্যিকারের শিল্পী হতে চাই আমি।’
বাংলাদেশের আগামীর সঙ্গীতাঙ্গন যে জয় জয়জয়কার করে নিবেন তা এখন থেকেই প্রমাণ পাওয়া যাচ্ছে। কারণ একবার তিনি যখন যেখানে স্টেজ শো’তে গাইতে গিয়েছেন, এরপর যতোবার সেই প্রতিষ্ঠান বা আয়োজকরা অনুষ্ঠান করেছেন তাদের জয়কে চাই-ই চাই। কারণ জয়ের মেলোডি ভয়েজ-এ বাংলাদেশ ভারতের যেকোনো ধরনের গান শ্রোতা দর্শককে ভীষণ মুগ্ধ করে।
আরও পড়ুনএরইমধ্যে পহেলা বৈশাখ’সহ আরো বেশ কয়েকটি স্টেজ শোতে জয় সঙ্গীত পরিবেশন করেছেন। ঈদ পরবর্তী স্টেজ শো নিয়েই তার ব্যস্ত সময় কাটছে। জয়ের সবচেয়ে প্রিয় শিল্পী বাংলাদেশের গানের গর্ব রুনা লায়লা। তার সঙ্গে গান করার স্বপ্ন দেখাও যেন দুঃসাহস। তবে রুনা লায়লাকে ঘিরে স্বপ্ন তার একটাই, কোনো একদিন তাকে কাছে থেকে দেখা এবং সুযোগ পেলে তাকে একটি গান শোনানো। যেন সেই মাহেন্দ্রক্ষণের অপেক্ষাতেই কাটছে জয়ের সময়। বাংলাদেশের সিনেমার গান, আধুনিক গান এবং ভারতের সিনেমার গান, কলকাতার সিনেমার গান’সহ সেখানকার পুরোনোদিনের গান ভীষণ ভালো গাইতে পারেন জয়। তাই স্টেজ শোতে তার রয়েছে বেশ চাহিদা। আজীবন গানই করে যেতে চান জয়। সেই লক্ষ্যে নিজেকে প্রস্তুতও করছেন।
জয় জানান, গানে তিনি আগামীতে তালিমও নিতে চান। যেন গানকে ঘিরে কোনো ধরনের ভুল না থাকে তার পরিবেশনায়। কারণ মনে প্রাণে একজন সত্যিকারের এবং শুদ্ধ সুরেরই গায়ক হতে চান তিনি। গানের ভুবেন জয়ের পথচলাটা ২০১২ সালে। বাংলাদেশের সঙ্গীতাঙ্গনের আরেক শ্রোতাপ্রিয় সঙ্গীতশিল্পী নির্ঝর চৌধুরী তার আপন ফুফাতো ভাই।
মন্তব্য করুন