ভিডিও বৃহস্পতিবার, ০৮ মে ২০২৫

ড. তৌহিদুল আলম খান এনআরবিসি ব্যাংকের  নতুন ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা

ড. মোঃ তৌহিদুল আলম খান এনআরবিসি ব্যাংক পিএলসি-র ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা হিসেবে ৫ই মে, ২০২৫ তারিখে যোগদান করেছেন। বাংলাদেশের ব্যাংকিং খাতে ৩২ বছরেরও বেশি অভিজ্ঞতাসম্পন্ন ও পেশাদার ব্যাংকার হিসাবে পরিচিত তৌহিদুল আলম খান ইতিপূর্বে ন্যাশনাল ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও প্রধান নির্বাহী হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন।

ড. তৌহিদ ১৯৯৩ সালে অগ্রণী ব্যাংকে সিনিয়র অফিসার হিসেবে তার ব্যাংকিং ক্যারিয়ার শুরু করেন। পরবর্তীতে প্রাইম ব্যাংকে তিনি সিন্ডিকেশনস্ অ্যান্ড স্ট্রাকচার্ড ফাইন্যান্স বিভাগের নেতৃত্ব দেন এবং বাংলাদেশে বেসরকারী বাণিজ্যিক ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানসমূহকে সিন্ডিকেশন ফাইন্যান্সিং-এ লিড অ্যারেঞ্জার হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করার ক্ষেত্রে অগ্রণী ভূমিকা পালন করেন। তিনি দেশের শীর্ষস্থানীয় ব্যাংকসমূহের মধ্যে প্রাইম ব্যাংক ও ব্যাংক এশিয়ায় প্রধান ব্যবসায়িক কর্মকর্তা (সিবিও), প্রধান ঋণ ঝুঁকি কর্মকর্তা (সিআরও) এবং প্রধান মানি লন্ডারিং প্রতিরোধ ও পরিপালন কর্মকর্তাসহ (ক্যামেলকো) ইত্যাদি গুরুত্বপূর্ণ পদে দায়িত্ব পালন করেন।

নটরডেমিয়ান তৌহিদুল আলম খান ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ফিন্যান্সে স্নাতকোত্তর ডিগ্রি অর্জন করেন এবং ইনস্টিটিউট অব কস্ট অ্যান্ড ম্যানেজমেন্ট অ্যাকাউন্ট্যান্টস অব বাংলাদেশের (আইসিএমএবি) একজন ফেলো সদস্য। তিনি ব্যাংকিং সেক্টরে জিআরআই পদ্ধতিতে টেকসই ঋণ ঝুঁকির উপর গবেষণা  করেন ও পিএইচডি ডিগ্রি অর্জন করেন।

আরও পড়ুন

ড. তৌহিদ বাংলাদেশের প্রথম সার্টিফাইড সাসটেইনেবিলিটি রিপোর্টিং অ্যাসিউরার (সিএসআরএ) হিসেবে স্বীকৃত। শিক্ষা ও গবেষণামূলক অবদানের জন্য তিনি অসংখ্য জাতীয় ও আন্তর্জাতিক পুরস্কারে ভূষিত হয়েছেন, যা তাঁকে অর্থনীতি ও টেকসই উন্নয়ন কর্মসূচিতে আন্তর্জাতিক পরিমন্ডলে একজন সুপরিচিত ব্যক্তিত্ব হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করেছে। 

মন্তব্য করুন

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়

 ভারত-শাসিত জম্মু ও কাশ্মীরে পাকিস্তানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

বগুড়ার শেরপুরে কষ্টি পাথরের মূর্তি উদ্ধার তিনজন গ্রেফতার

চাঁপাইনবাবগঞ্জে টাক্টর-ট্রলির সংঘর্ষে মোটরসাইকেল চালক নিহত  

দিনাজপুরের নবাবগঞ্জে বোরো ধান কাটা শুরু ব্যস্ততা বেড়েছে গৃহিণীদের

চাঁপাইনবাবগঞ্জে আইনজীবীর অর্ধগলিত মরদেহ উদ্ধার

পাক-ভারত যুদ্ধে প্রভাব পড়েনি হিলি স্থলবন্দরে