ভিডিও বুধবার, ১০ সেপ্টেম্বর ২০২৫

দ্রুত সময়ের মধ্যে আদানীর বকেয়া পরিশোধ করা হবে : প্রেস সেক্রেটারি

দ্রুত সময়ের মধ্যে আদানীর বকেয়া পরিশোধ করা হবে : প্রেস সেক্রেটারি

প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সেক্রেটারি শফিকুল ইসলাম বলেছেন, আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর দেশে রেমিটেন্সের গতি বেড়েছে। ফলে এখন সেন্ট্রাল রিজার্ভে হাত না দিয়েই আন্তর্জাতিক পেমেন্টগুলো করতে পারছি। ভারতের আদানী গ্রুপের বকেয়া পেমেন্ট দেওয়ার গতি বেড়েছে। সামনে আরও বাড়বে। সেই সক্ষমতা সরকারের আছে।

রোববার সন্ধ্যায় ফরেস সার্ভিস একাডেমিতে ব্রিফিং করে এসব তথ্য জানান তিনি।

প্রেস সেক্রেটারি বলেন, বিদ্যুৎ আমদানির জন্য ভারতের আদানী গ্রুপ টাকা পায় এটা সত্য। তাদের পেমেন্ট দেওয়ার ক্ষেত্রে গতি বাড়িয়েছি। পূর্বের যে বিল বাকি আছে সেটার জন্য মূলত দায়ী পূর্ববর্তী আওয়ামী লীগ সরকার। তারা বিশাল ফাইল অব বেকলট রেখে গিয়েছিল।

তিনি বলেন, আদানী গ্রুপকে গত মাসে আমরা ৯ দশমিক ৭ মিলিয়ন ডলার পেমেন্ট করা হয়েছে। যেটা আগস্ট বা আগের মাসের চেয়ে দ্বিগুণ। আমাদের তরফ থেকে সর্বোচ্চ পেমেন্ট আরও দ্রুত করার উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে।

দেশের রিজার্ভ বাড়া শুরু হয়েছে জানিয়ে তিনি বলেন, আন্তর্জাতিক পেমেন্টগুলো রিজার্ভে হাত না দিয়েই করতে পারছি। পেমেন্ট ৭০০ মিলিয়ন ডলার বাকি আছে। সেটিও দ্রুত সময়ের মধ্যে করে দিতে পারব।

আরও পড়ুন

তিনি আরও উল্লেখ করেন, আমরা কারো দ্বারা পাওয়ার হোস্টেজ (জ্বালানি নির্ভরতা) হব না। নিজেরাই স্বয়ংসম্পূর্ণ হব।

আওয়ামী লীগ সরকারের সময় বছরে ১৬ থেকে ১৮ বিলিয়ন ডলার বিদেশে পাচারের অভিযোগ প্রসঙ্গে তিনি বলেন, পতিত আওয়ামী লীগ সরকার টাকা পাচারের এক ধরনের প্রতিযোগিতা শুরু হয়েছিল। সেই টাকা ফিরিয়ে আনতে সরকার কাজ করছে। কত টাকা পাচার হয়েছে, তা বের করতে উচ্চ পর্যায়ে কমিটি গঠন করা হয়েছে। সেই শ্বেতপত্র কমিটির প্রতিবেদনে বিস্তারিত তথ্য পাওয়া যাবে।  

ব্রিফিংয়ে প্রধান উপদেষ্টার উপ-প্রেস সচিব মোহাম্মদ আবুল কালাম আজাদ মজুমদার ও অপূর্ব জাহাঙ্গীর উপস্থিত ছিলেন।

মন্তব্য করুন

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়

ডাকসুতে বিপুল ভোটে বিজয়ী হলেন সেই তন্বী

ইউক্রেনে রাশিয়ার বিমান হামলায় ২৪ জন নিহত

বিপুল ভোটে জয় পেলেন জুলাই আন্দোলনে চোখ হারানো জসিম

বিশ্বকাপ বাছাইপর্বের শেষটায় হারল মেসিবিহীন আর্জেন্টিনা

ভিপি হিসেবে নয়, জুলাইযোদ্ধা পরিচয় দিতে চাই: সাদিক কায়েম

ডাকসু নির্বাচন: শিবিরের সাদিক ভিপি, ফরহাদ জিএস