বর্জ্য পোড়ানোর ছবি পাঠালে দেওয়া হবে পুরস্কার

বর্জ্য পোড়ানোর ছবি পাঠালে দেওয়া হবে পুরস্কার

বায়ুদূষণ বর্তমানে বাংলাদেশে জনস্বাস্থ্যের জন্য একটি মারাত্মক হুমকি হিসেবে দেখা দিয়েছে। যানবাহনের ধোঁয়া, ইটভাটার নির্গমন, বিভিন্ন কলকারখানার ধোঁয়া এবং বর্জ্য পোড়ানোর ফলে দেশের বায়ুর মান দিন দিন উদ্বেগজনকভাবে নিম্নগামী হচ্ছে। এর ফলে শ্বাসতন্ত্রের রোগসহ নানা ধরনের স্বাস্থ্যঝুঁকি বাড়ছে, যা বিশেষ করে শিশু, বয়স্ক ও অসুস্থ মানুষের জন্য গুরুতর বিপদ ডেকে আনছে।

এই পরিস্থিতি মোকাবিলায় সরকার বায়ুদূষণের উৎস চিহ্নিত ও নিয়ন্ত্রণে জোরালো পদক্ষেপ গ্রহণ করেছে। বায়ুদূষণের অন্যতম প্রধান উৎস হিসেবে বর্জ্য পোড়ানোর বিরুদ্ধে কার্যকর ব্যবস্থা গ্রহণের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। এ লক্ষ্যে যেসব স্থানে বর্জ্য পোড়ানো হয়, সেসব এলাকার সুনির্দিষ্ট তথ্য সংগ্রহের উদ্যোগ গ্রহণ করা হয়েছে। এই উদ্যোগ বাস্তবায়নে নাগরিকদের সক্রিয় অংশগ্রহণ অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ বলে সরকার মনে করে।

মঙ্গলবার (২৩ ডিসেম্বর) পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়ের এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, যানবাহনের ধোঁয়া, ইটভাটার নির্গমন, শিল্পকারখানার ধোঁয়া এবং খোলা জায়গায় বর্জ্য পোড়ানোর কারণে দেশের বায়ুর মান উদ্বেগজনকভাবে অবনতি হচ্ছে। এর ফলে শ্বাসতন্ত্রের রোগসহ বিভিন্ন ধরনের স্বাস্থ্যঝুঁকি বাড়ছে।

এই পরিস্থিতি মোকাবিলায় বায়ুদূষণের উৎস চিহ্নিত ও নিয়ন্ত্রণে জোরালো পদক্ষেপ নেওয়া হচ্ছে বলে জানানো হয়। বায়ুদূষণের অন্যতম প্রধান উৎস হিসেবে বর্জ্য পোড়ানোর বিরুদ্ধে কার্যকর ব্যবস্থা নিতে সরকার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। এ জন্য যেসব এলাকায় নিয়মিত বর্জ্য পোড়ানো হয়, সেসব স্থানের সুনির্দিষ্ট তথ্য সংগ্রহের উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে।

বায়ুদূষণরোধে নাগরিকদের সক্রিয় অংশগ্রহণ নিশ্চিত করতে বর্জ্য পোড়ানোর ছবি পাঠানোর জন্য আহ্বান জানানো হয়েছে। এ ধরনের কোনো ঘটনা চোখে পড়লে ছবি পাঠাতে বলা হয়েছে climatechange2@moef.gov.bd
 ঠিকানায়।

ছবির সঙ্গে অবশ্যই প্রেরক বা ফটোগ্রাফারের নাম, মোবাইল নম্বর, ছবির অবস্থান, এলাকার ঠিকানা এবং ঘটনার সময় উল্লেখ করতে হবে। প্রাপ্ত ছবি যাচাই-বাছাই করে প্রতি মাসে সেরা ১০টি ছবিকে পুরস্কৃত করা হবে বলে বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে।

 

পোস্ট লিংক : https://www.dailykaratoa.com/article/151186